যুক্তরাজ্য এবং সুইডেনের গভেষকরা Covid-19 চিকিৎসায় অ্যান্টিবডি চিকিৎসা উদ্ভাবনের দারপ্রান্তে পৌছে গেছেন।
করোনাভাইরাস সংক্রমিত রোগীদের ক্ষেত্রে এ চিকিৎসা জীবন রক্ষাকারী হতে পারে। রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ-সুইডিশ ফার্মাটিউটিক্যাল কোম্পানী আস্ট্রাজেনেকা নতুন এ চিকিৎসা উদ্ধাবন করছে।
এ চিকিৎসা বা থেরাপির শুরুতে বয়স্ক ও ঝুকিপূর্ণ রোগীদের উপর প্রয়োগের চিন্তাভাবনা চলছে।
রিপোর্টে বলা হয়, অ্যান্টিবডি ইনজেকশন তাৎক্ষনিকভাবে ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করার ক্ষমতার দিক দিয়ে শরীরকে ক্ষমতাশালী করে। যারা সংক্রমের প্রথম স্টেপ এ থাকেন, তাদের জন্য এ চিকিৎসা সম্পূর্ণ পরিবর্তন করে দিতে পারে।
visit here: https://www.youtube.com/watch?v=i7CDOdcJkMs
গভেষনা প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্যাসকেল বলেন, তাদের এ চিকিৎসা পদ্ধতি দুইটি অ্যান্টিবডির যৌথ সংমিশ্রনে তৈরী করা হয়েছে। কারণ ২টি অ্যান্টিবডি থাকলে একটি অ্যান্টিবডির প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার সুযোগ কম।
এ ক্ষেত্রে উদ্বেগের খবর হচ্ছে চিকিৎসা খরচ। ভ্যাকসিন উৎপাদনের চেয়ে অ্যান্টিবডি থেরাপির খরচ অনেক অনেক বেশি। তবে প্যাসকেল বলেন, অ্যান্টিবডি বয়স্ক ও ঝুকিঁপূর্ণদের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
যাদের ক্ষেত্রে ভ্যাকসিনের ভালো কোন ফলাফল পাওয়া যাবে না তাদের অ্যান্টিবডি থেরাপির প্রয়োজন হবে। ভ্যাকসিন যে উদ্দেশ্যে দেওয়া হবে, অ্যান্টিবডির উদ্দেশ্যও একই। মূলত অ্যান্টিবডি তৈরী করতে একটি শারীরিক প্রতিক্রিয়া শুরু করে।
সারাবিশ্বে প্রায়া ২০০টি গভেষক দল ভ্যাকসিন তৈরীর পাল্লায় নেমেছে। এদের মধ্যে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসকেরা সবার সামনের সারিতে রয়েছেন। বর্তমানে করোনা ভাইরাস মহামারীর কেন্দ্র স্থান ব্রাজিল বলে জানা গেছে। অক্সফোর্ডের গভেষকদল ব্রাজিলের মানুষের উপর ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালাচ্ছে। তবে ভ্যাকসিনটি কার্যকর হবে কিনা, তা আগস্টের মধ্যেই জানা যাবে।
Admin
0 মন্তব্যসমূহ